1. dailyshammerbarta@gmail.com : দৈনিক সাম্যের বার্তা : দৈনিক সাম্যের বার্তা
  2. info@www.dailyshammerbarta.online : দৈনিক সাম্যের বার্তা :
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৪:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদে তালা দেওয়ার অভিযোগ, আটক ৬ জন অবশেষে নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পেতে যাচ্ছে সাগুনী শালবন তারাগঞ্জে গাঁজাসহ এক যুবক আটক, মোবাইল কোর্টে তিন মাসের কারাদণ্ড ঝিনাইদহে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি ও ভুয়া চিকিৎসা সেবা দেওয়ায় করায় দুই ফার্মেসিকে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা ২৪-এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন” প্রতিযোগিতায় রংপুর বিভাগের সেরা মেহের-হোসেন রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুলের শিক্ষার্থীরা ঝিনাইদহে যৌথবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমান অস্ত্র উদ্ধার আটক ১ জন তারাগঞ্জে যুবক বাবু হত্যার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন তারাগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার তারাগঞ্জে একটি বাড়িতে ডাকাতি নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট ঝিনাইদহে বড় ভাইয়ের ছুরি আঘাতে প্রান গেল ছোট ভাইয়ের

জাসদের প্রতিষ্ঠাতা, স্বাধীনতার রূপকার সিরাজুল আলম খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

জাসদের প্রতিষ্ঠাতা, স্বাধীনতার রূপকার সিরাজুল আলম খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের রাজনীতির ‘রহস্য পুরুষ’ হিসেবে পরিচিত সিরাজুল আলম খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ।

বিগত ২০২৩ সালের ৯ জুন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সিরাজুল আলম খান ১৯৪১ সালের ৬ জানুয়ারি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার আলীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা খোরশেদ আলম খান ছিলেন স্কুল পরিদর্শক। মা সৈয়দা জাকিয়া খাতুন ছিলেন গৃহিণী। ছয় ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়।

জন্মের কয়েক বছর পর পিতার চাকরির সুবাদে তিনি খুলনায় চলে যান। ১৯৫৬ সালে খুলনা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি ও ১৯৫৮ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। অনার্স ডিগ্রি অর্জনের পর কনভোকেশন মুভমেন্টে অংশ নেওয়ার কারণে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়।

১৯৬৩ সালে সিরাজুল আলম খান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন-সংগ্রাম পরিচালনায় তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে ষাটের দশকের প্রথমার্ধে স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ বা স্বাধীনতার ‘নিউক্লিয়াস’ গঠিত হয়। পরে ছাত্র-তরুণদের আন্দোলন সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তারা। বঙ্গবন্ধুরও ঘনিষ্ঠ সাহচর্যে ছিলেন এই ছাত্রনেতারা। ছয় দফার সমর্থনে জনমত গঠনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন সিরাজুল আলম খান। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা বাতিল ও বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-শ্রমিকদের সম্পৃক্ত করতে প্রধান ভূমিকা পালন করেন তিনি।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনির সঙ্গে বিরোধের জের ধরে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ভেঙে দুই ভাগ হয়। এরপর ১৯৭২ সালে সিরাজুল আলম খানের উদ্যোগে রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ প্রতিষ্ঠা হয়।

তিনি কখনও নেতৃত্বে না এলেও জাসদ নেতাদের পরামর্শক হিসেবে তাদের ‘তাত্ত্বিক গুরু’ হিসেবে পরিচিত। তাকে সবাই ‘দাদা ভাই’ নামেই ডাকতেন।

সিরাজুল আলম খান কখনও জনসম্মুখে আসতেন না এবং বক্তৃতা-বিবৃতি দিতেন না; আড়ালে থেকে তৎপরতা চালাতেন বলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘রহস্য পুরুষ’ হিসেবে পরিচিতি পান।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট